Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the td-cloud-library domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/sylheterkagoj/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
বানিয়াচংয়ে বীজতলা তৈরি ও বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষক - Sylheter Kagoj : সিলেটের কাগজ |
Friday, April 18, 2025
Homeসিলেট বিভাগসিলেটবানিয়াচংয়ে বীজতলা তৈরি ও বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষক

বানিয়াচংয়ে বীজতলা তৈরি ও বীজ বপনে ব্যস্ত কৃষক

 

শাহ সুমন, বানিয়াচং থেকে :

বানিয়াচং উপজেলার হাওরাঞ্চলে ইরি ও বোরো ধানের বীজতলা তৈরি ও বীজ সংগ্রহে ব্যস্ত চাষিরা। ইরি ও বোরো বীজ বপনের উপযোগী সময় থাকায় উপজেলার সব ইউনিয়নের কৃষকেরা বীজতলা তৈরি ও বীজ সংগ্রহে ব্যস্ত সময় পার করছেন।

স্থানীয় বাজারে কৃষি বীজ, সার বিক্রির দোকানীরা জানান, চলতি শীতে কৃষকেরা কোনো প্রকার ঝুঁকি না নিয়ে ইরি ও বোরো আমানের বীজতলা তৈরি করছেন। এ জন্য তাঁরা বাজার থেকে ভালো মানের বীজ ক্রয় করছেন।

 

কৃষকদের সাথে কথাবলে জানাযায়, ইরি ও বোরোর বীজ বপনের সময় আরও কিছুটা হাতে থাকলেও বীজতলা তৈরির কাজটা এবার আগেভাগেই শুরু করেছেন। কারণ বিগত দিনের অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বছরের শেষ ও নতুন বছরের শুরুতে প্রচণ্ড শীত ও ঘন কুয়াশা হয়।

এ সময় শৈত্যপ্রবাহের কবলে পড়ে অপরিপক্ব ইরি ও বোরো ধানের চারার ব্যাপক ক্ষতি হয়। নষ্ট হয় বীজতলার চারাগাছ। চারা সংকটে ইরি-বোরো রোপণ নিয়ে বিপাকে পড়তে হয়। তাই এবার একটু আগাম বীজ বপন করছেন তাঁরা।

 

উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, স্বল্প জীবনকালীন উচ্চ ফলনশীল জাত ব্যাপকভাবে বিস্তৃত লাভ করছে। বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রার সঠিক হিসাব নির্ধারণে মাঠে কাজ করছেন কৃষি অফিসের লোকজন। তবে অন্য বছরের তুলনায় এ বছর ইরি-বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা বেশি হবে বলে ধারণা করছে কৃষি বিভাগ।

এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ এনামুল হক বলেন, আগাম বীজ বপনে বীজতলার চারা সবল হয়ে উঠবে। এতে ঘন শীতেও চারার ক্ষতি করতে পারবে না। কৃষি অফিস থেকে আদর্শ বীজতলা তৈরিসহ ভালো জাতের বীজ সংগ্রহের বিষয়ে কৃষকদের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, এতে কৃষকেরা বৈশাখের প্রথম ও দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যেই ফসল ঘরে তুলতে পারবেন। ফলে চাষি বা কৃষকেরা লাভবান হবেন।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments