স্পোর্টস ডেস্ক:
উম্মে আল হাসান শিশিরের সঙ্গে ২০১২ সালের ১২ ডিসেম্বর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। দিনটাও একটু বিশেষ। ১২.১২.১২-দিন, মাস, সাল—একবিংশ শতাব্দীতে তিনটা সংখ্যা একই হওয়ার শেষ তারিখ ছিল এটা।
দেখতে দেখতে সাকিব-শিশির জুটি পেরিয়েছে ১১ বসন্ত। ১১তম বিবাহবার্ষিকীর দিন যেন একটু স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন শিশির।
সাকিবের স্ত্রী তাদের কাপল ছবি ফেসবুকে পোস্ট করে ক্যাপশন দিয়েছেন, ‘আমাদের ১১ বছর হয়ে গেছে আলহামদুলিল্লাহ। আমাদের দুনিয়া খুবই ছোট। এখানে একে অপরের প্রতি ভালোবাসা ও সম্মানের স্থানটাই বেশি। প্রথম দিন থেকে আজ পর্যন্ত আমরা একে অপরের পাশে রয়েছি। আল্লাহ আমাদের মঙ্গল করুন এবং শেষ পর্যন্ত আমরা এভাবে কাটিয়ে দিতে পারি। ভালোবাসা শুধু একটা শব্দ। তবে অনুভূতিটাই বিশেষ কিছু। ১১ বছরে পা দিলাম ও আরও হবে ইনশা আল্লাহ।’
২০১৫ সালে প্রথমে কন্যা সন্তানের (আলাইনা হাসান) বাবা হন সাকিব। ২০২০ সালের এপ্রিলে দ্বিতীয় কন্যা ইরাম হাসানের জন্ম হয়। সবশেষ গত বছরের মার্চে ছেলে ইজাহ আল হাসানের জন্ম হয়। পরিবার নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে থাকেন সাকিবের স্ত্রী। খেলাধুলা থাকলে সাকিব দেশে থাকেন। বাকি সময়ে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট এবং পরিবারকে দের।
তবে সম্প্রতি সাকিব জানিয়েছেন তিনি আর ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে খেলবেন না। যে কারণে আসন্ন আইপিএলে নাম দেননি। পাকিস্তান সুপার লিগে নাম দিয়েও তা সরিয়ে নেন।
আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মাগুরা-১ আসন থেকে ক্ষমতাশীন দল আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন সাকিব।