Friday, November 8, 2024
Homeবিনোদনলাইফস্টাইলপ্রতি দিন রাতের খাবার যেমন হওয়া উচিৎ

প্রতি দিন রাতের খাবার যেমন হওয়া উচিৎ

লাইফস্টাইল:

রাতের খাবারে কার্বোহাইড্রেট যাতে একদমই কম থাকে খেয়াল রাখুন

 

কাজ থেকে ফিরতে কারো সন্ধ্যা হয়,কারোবা রাত। বাড়ি ফিরে প্রথমেই হালকা নাশতা সেরে নেন অনেকেই। এরপর বাকি কাজ। সান্ধ্যকালীন নাশতা সারতে সারতে ৭-৮ টা বেজে যায় বেশিরভাগেরই।

 

আবার যারা একটু দেরীতে ফেরেন তাদের তো নাশতা পর্ব সারতেই নৈশভোজের সময় হয়ে যায়। ফলে রাতের খাবার খেতে ১১টা, কখনোবা ১২টার কাটাও ছুঁয়ে ফেলেন তারা। ওজন কমাতে চাইলে এবং স্থুলতা থেকে মুক্তি পেতে চাইলে এ অভ্যাস এখনই বাদ দিন। বাড়ি ফিরতে দেরী হলে সন্ধ্যার নাশতা পর্ব বাদ দিয়ে বরং ফ্রেশ হয়ে রাতের খাবার শেষ করে ফেলা ভালো সমাধান।

 

এরপর পারিবারিক সময় কাটান, বিশ্রাম করুন। রাত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ক্ষুধা বাড়লে প্রয়োজনে হালকা কিছু যেমন- বাদাম, ফল, দুধ, সালাদ খেয়ে নিতে পারেন।

রাতের খাবার

স্যুপ, সবজি সেদ্ধ, সালাদ ইত্যাদিও খেতে পারেন রাতের খাবারে

 

রাতের খাবার খান দরিদ্রের মত। এ বেলার খাবারে ভারসাম্য রাখা জরুরি।

 

রাতের খাবার হাল্কা করুন। যদি সকালের নাস্তা কিংবা দুপুরের আহারে ভাত খেয়ে থাকেন, তাহলে রাতের খাবারে হাতে গড়া রুটি, ডাল, সব্জি খেতে পারেন। সঙ্গে রাখুন অল্প করে মাছ বা মাংস। এসব বাদ রেখে স্যুপ, সবজি সেদ্ধ,সালাদ ইত্যাদিও খেতে পারেন। নিরামিশাষী হলে সয়াবিন, ডাল, পনির খেতে পারেন।

মনে রাখবেন, রাতের খাবারে কার্বোহাইড্রেট যাতে একদমই কম থাকে।

রাতের শিফটে কাজ করতে হয় অনেককেই। যদি রাতে কাজ করতে হয় তাহলে রাতের খাবার খুব হালকা করাই উত্তম। কারণ বিশ্রামের যেহেতু সুযোগ থাকছে না তাই শরীর যত হালকা থাকবে ততই ভালো বোধ হবে। অন্যদিকে ভারী খাবার খেলে বদহজম হতে পারে, ইমিউনিটি কমবে, মেদ বাড়বে। সবচেয়ে ভালো হয় রাতে কাজ করতে হলে সালাদ, সবজি, স্যুপ এসব খাবার খেয়ে নেয়া। আর সবচেয়ে বড় বিষয় হচ্ছে- রাতে যারা কাজ করেন তারা পর্যাপ্ত পানি পান করতে ভুলবেন না।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments