দোয়ারাবাজার, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি:
সুনামগঞ্জের দোয়ারাবাজারে শফিক মিয়ার বিরুদ্ধে চুরি ওপ্রতারণার গুরুতর অভিযোগ দেওয়া হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট উঠেছে। পুলিশ সম্প্রতি সফিক মিয়ার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ দেওয়া হয়েছে। , এ নিয়ে জনমনে নানা প্রশ্ন ও উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, উপজেলার মঙ্গলপুর বাজারে গত ২৬ আগস্ট ডাউকের খাড়া গ্রামের ইলিয়াস আলীর বাড়ি থেকে বালিশের নিচে রাখা নগদ ২০ হাজার টাকা, একটি ভিভো অ্যান্ড্রয়েড ফোন এবং ১ ভরি ওজনের স্বর্ণ চেইন চুরি হয়েছে। তাহা আদৌও সত্য নয় পরিবার ও স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, বাজিতপুর গ্রামের তরমুজ আলীর পুত্র শফিক মিয়া একজন ভালো মানুষ।
চুরি হওয়া ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় জিডি দায়ের করা হয়। এ বিষয়ে পুলিশ এএসআই আশরাফ উদ্দিন জানান, জিডির ভিত্তিতে একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তবে চুরি হওয়া নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার চুরি হয়নি।
স্থানীয়রা প্রশাসনের কাছে দ্রুত মিথ্যা সাজানো নাটক করে মান সম্মান ক্ষুন্ন হচ্ছে বলে সফিক মিয়ায়দাবি জানিয়েছেন। ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন বর্তমান ইউপি সদস্য জুয়েল মিয়া, সাবেক ইউপি সদস্য এশাদ আলী, আফতাব আলী, মোঃ শাহাঙ্গীর মিয়া মোঃ জাহাঙ্গির মিয়া, দিলায় মিয়া ব্যবসায়ী মোঃ আজি মিয়া জিয়াউল রহমান মেম্বার প্রমুখ
অতিরিক্তভাবে, স্থানীয়রা অভিযোগ করেছেন, শফিক মিয়া ইতিপূর্বে শ্যামলবাজার স্ট্যান্ডের ম্যানেজারের সহযোগিতা অনেক শালিসি কাজ করেছেন মিটমাট ।
মামলার তদন্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) মোঃ সামস উদ্দিন জানান, তারা মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছেন, তবে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকারের বিষয়ে আমাদের কাছে কোন অভিযোগের তথ্য নেই।