শাহরিয়ার আহমেদ শাওনঃ
নবীগঞ্জে তুমুল সংর্ঘষের ঘটনায় ৩২ জনের নাম উল্লেখ করে ৪/৫ হাজার জন লোক অজ্ঞাত রেখে পুলিশ বাদী হয়ে এসল্ড মামলা দায়ের করেছে।উল্লেখিত ৭ জুলাই সোমবার নবীগঞ্জ পৌরসভার আনমুনু গ্রাম ও তিমিরপুর গ্রামে নবীগঞ্জ বাজারস্ত মধ্যেবাজার শেরপুর রোড,শান্তি পাড়া রোডে ত্রি মুখি সংর্ঘষ সংগঠিত হয়।এতে তিমিরপুর গ্রামের ফারুখ মিয়া নামের ১ জন প্রান হারায় ১শ/১৫০ মানুষ আহত হয়। দোকানপাট ভাংচুর লোটপাট সহ প্রায় ৪ কোটিও তারও বেশী টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে মামলার এজহারে উল্লেখ করা হয়।
এমতা অবস্থায় সংর্ঘষ টি থামাতে গেলে পুলিশের এস আই কনেস্টেবল সহ বেশ কয়েকজন পুলিশ সদ্যস আহত হয়।পরে এস আই রিপন চন্দ্র দাশ বাদী হয়ে সাংবাদিক সহ ৩২ জনের নাম উল্লেখ করে ৪/৫ হাজার জন লোক অজ্ঞাত রেখে মামলা করেন।মামলার আসামীরা হলেন সাবেক ৩ নং ইনাতগন্জ ইউনিয়নের যুবলীগ সভাপতি বর্তমান গন অধিকার পরিষদের উপজেলা শাখার সহ সভাপতি আশাহিদ আলী আশা (৪২), পূর্ব তিমিরপুর গ্রামের দৈনিক হবিগঞ্জ সময় পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক সেলিম তালুকদার (৩৮), আনমুনু গ্রামের দারোগা মিয়ার ছেলে বাদল মিয়া (২৮),মৃত্যু আব্দুর রহিম মিয়ার ছেলে নাবিদ বিয়া (২৮),রাজাবাদ গ্রামের নজরুল মিয়ার ছেলে সফিকুল ইসলাম নাহিদ(২৬), মিরাস মিয়ার ছেলে
আমলগীর মিয়া(৪২),সিট ফরিদপুর গ্রামের আব্দুর জব্বারের ছেলে সাংবাদিক এম এ আহমদ আজাদ (৪৫),পৌর এলাকার নোয়াপাড়া গ্রামের মৃত দলাই মিয়ার ছেলে সাকিব মিয়া(২১),ছোট সাকুয়া গ্রামের রফিক মিয়া (৫২,)চরগাও গ্রামের এমদাদুল চৌধুরী (৩৬),কসবা গ্রামের মিলন মিয়া(২৯),হাফেজ দুদু মিয়ার ছেলে এমদাদুল হক(২৯),আশরাফুল ইসলাম (২৯), নোয়াপাড়া গ্রামের আলীর ছেলে রবিউল হাসান মিলন (২১),আনমুনু গ্রামের আব্দুল মন্নাপ মিয়ার ছেলে জহিরুল ইসলাম সোহেল (৪২), রাশেদ মিয়া (৩৪),কাজল মিয়া(৩৫)সাইফুর রহমান বাবু (৩২),আব্দুল আওয়ালের ছেলে নয়ন (৩৪),আব্দুল কাদির মিয়ার ছেলে সেজন মিয়া (৩২),
মৃত্যু সাবলাল মিয়ার ছেলে সানু মিয়া (৫২),পশ্চিম তিমিরপুর গ্রামের লোকমান মিয়ার ছেলে এনাম মেম্বার (৫২),চানু মিয়ার ছেলে হাসান মিয়া (২০)গোলজার মিয়ার ছেলে নূর জামিল (২০), লাল মিয়ার ছেলে বশির মেম্বার (৫০),ও তার ভাই ফজল কমিশনার (৫২)চরগাও গ্রামের শেখ কবির মিয়ার ছেলে শেখ শিপন (৩২),পান্জারাই হলিমপুর গ্রামের মৃত্যু নূর মিয়ার ছেলে রাকিব মিয়া (৩৫),তিমিরপুর গ্রামের মৃত্যু রামিজ উল্লাহর ছেলে আলাউদ্দিন মিয়া সাবেক কমিশনার (৫৫), আব্দুর নূর মিয়ার ছেলে মহসিন মিয়া (৩৫),মৃত্যু নাজির মিয়ার ছেলে নূরুজ্জামান (৩০) সহ অজ্ঞাত রাখা হয় ৪ থেকে ৫ হাজার জন।