স্টাফ রিপোর্টার,
সুনামগঞ্জ সদর, শান্তিগঞ্জ ও মধ্যনগর উপজেলায় গত ৫ জুন অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জামানত হারিয়েছেন ১০ জন প্রার্থী। এর মধ্যে মধ্যনগর উপজেলায় চারজন, সুনামগঞ্জ সদর উপজেলায় তিনজন এবং শান্তিগঞ্জ উপজেলায় তিনজন। নির্বাচনী বিধি অনুযায়ী, প্রদত্ত ভোটের ১৫ শতাংশের কম ভোট পাওয়ায় প্রার্থীরা জামানত হারান।
মধ্যনগর উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী আটজনের মধ্যে জামানত হারিয়েছেন চারজন। এর মধ্যে আব্দুল আউয়াল শালিক প্রতীকে পেয়েছেন ৭৯৩ ভোট, বরুন কান্তি দাশ গুপ্ত চিংড়ি মাছ প্রতীকে ৬৩৮ ভোট, মো. নুরুল ইসলাম হেলিকপ্টার প্রতীকে ৮০৯ ভোট ও সজল কান্তি সরকার ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৪৮৯ ভোট। জামানত রক্ষার জন্য তাদের ২৫৬১ ভোট পেতে হত।
এদিকে সুনামগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী ছয়জনের মধ্যে জামানত হারিয়েছেন তিনজন। এর মধ্যে মো. আজিজুল হক উড়োজাহাজ প্রতীকে ৪২৭৮ ভোট, মো. বাবলু মিয়া টিউবওয়েল প্রতীকে ৫০৩৮ ভোট ও শামীনুর রশীদ চৌধুরী টিয়া পাখি প্রতীকে ৩৪৪৩ ভোট পেয়েছেন। জামানত রক্ষার জন্য তাদের ৫,১৬৮ ভোট পেতে হত।
অপরদিকে শান্তিগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী তিনজনের মধ্যে জামানত হারিয়েছেন একজন। মো. বোরহান উদ্দিন ঘোড়া প্রতীকে পেয়েছেন ৪০৯৮ ভোট। জামানত রক্ষার জন্য তাকে ৪,২৮৯ ভোট পেতে হত।
আর ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী চারজনের মধ্যে জামানত হারিয়েছেন একজন। মো. আনোয়ার হোসেন তালা প্রতীকে পেয়েছেন ৩৯৩৯ ভোট। জামানত রক্ষার জন্য তাকে ৪,২২০ ভোট পেতে হত।
মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী পাঁচজনের মধ্যে জামানত হারিয়েছেন জেসমিন আক্তার। তিনি হাঁস প্রতীকে পেয়েছেন ৩,৭০৯ ভোট। জামানত রক্ষার জন্য তাকে ৪,২১২ ভোট পেতে হত।