Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the td-cloud-library domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/sylheterkagoj/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
সুনামগঞ্জের পাঁচটি আসন: ৩২ প্রার্থীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সম্পদ এমপি রতনের - Sylheter Kagoj : সিলেটের কাগজ |
Thursday, April 17, 2025
Homeরাজনীতিআওয়ামীলীগসুনামগঞ্জের পাঁচটি আসন: ৩২ প্রার্থীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সম্পদ এমপি রতনের

সুনামগঞ্জের পাঁচটি আসন: ৩২ প্রার্থীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সম্পদ এমপি রতনের

 

 

বিশেষ প্রতিনিধি:

 

সুনামগঞ্জের পাঁচটি আসনে মনোনয়নপত্র দাখিলকারী ৩২ প্রার্থীর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সম্পদ সুনামগঞ্জ-১ (জামালগঞ্জ, ধর্মপাশা, তাহিরপুর ও মধ্যনগর) আসনে সরকারদলীয় বর্তমান সংসদ-সদস্য ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোয়াজ্জেম হোসেন রতনের। তিনবারের সংসদ-সদস্য রতনের গেল প্রায় ১৫ বছরে নগদ টাকাসহ সম্পদ বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি।

 

২০০৮ সালের জাতীয় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী হিসাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী মোয়াজ্জেম হোসেন রতন তার নির্বাচনি হলফনামায় স্থাবর-অস্থাবর মিলিয়ে সম্পদ দেখিয়েছিলেন ৪ কোটি ৫ লাখ ৫৯৩ টাকার। এবার তার স্থাবর-অস্থাবর সম্পদ দেখিয়েছেন ৯ কোটি ৩১ লাখ ৬৫ হাজার ১২৮ টাকার। ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হলফনামায় রতন পেশা উল্লেখ করেছিলেন কনসালট্যান্সি ব্যবসা। সেই সময় কৃষি খাত থেকে তার বাৎসরিক আয় ছিল ৫ হাজার টাকা, ব্যবসা থেকে ৫ লাখ ৪২ হাজার ৫৪৬ টাকা, পেশা থেকে ২ কোটি ১০ লাখ ৮৮ হাজার ২৬০ টাকা এবং অন্যান্য ৫৪ হাজার ৪০ টাকা।

 

 

অস্থাবর সম্পদের মধ্যে ছিল নগদ ২২ লাখ ৬৬ হাজার ৪৩০ টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমাকৃত অর্থের পরিমাণ ১ লাখ ১ হাজার ৩০৩ টাকা, সঞ্চয়পত্র বা স্থায়ী আমানত (১৩ লাখ ৬৬ হাজার ও ১৯ হাজার ৪২৫), দুটি কার ও একটি জিপ ৬৯ লাখ ৫০ হাজার ৩১ টাকা, স্বর্ণালংকার ৪০ তোলা, ইলেকট্রনিক সামগ্রী ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা, আসবাবপত্র ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা ও অন্যান্য ৪ লাখ ৬৭ হাজার ৩০০ টাকা।

 

স্থাবর সম্পদের মধ্যে ছিল ৩.৯৩ একর কৃষি জমি, অকৃষি জমি ১.১৫ একর, স্ত্রীর নামে ১.০৭ একর জমি, যৌথ মালিকানায় ২.১৪ একর ও ১৬ শতক জমি। এবারের হলফনামায় তিনি উল্লেখ করেছেন, কৃষি খাত থেকে বাৎসরিক আয় ১১ লাখ ৯০ হাজার টাকা, শেয়ার, সঞ্চয়পত্র, ব্যাংক আমানত ১ লাখ ৬৮ হাজার ৯৫৬ টাকা, পেশা (শিক্ষকতা, চিকিৎসা, আইন, পরামর্শ ইত্যাদি) ও সংসদ-সদস্য হিসাবে প্রাপ্ত অর্জিত ভাতা বাবদ ২৫ লাখ ৫৩ হাজার ৪২৭ টাকা, অন্যান্য ১ কোটি ১২ লাখ ৮৩ হাজার ৯২৪ টাকা।

 

অস্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে নগদ টাকা ২ কোটি ৩৬ লাখ ৮৪ হাজার টাকা, স্ত্রীর নামে ৬৪ লাখ ৭৮ হাজার টাকা, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা অর্থের পরিমাণ ১০ লাখ ৮ হাজার, বন্ড, ঋণপত্র, স্টক এক্সচেঞ্জে তালিকাভুক্ত ও তালিকাভুক্ত নয় এমন কোম্পানির শেয়ার ৩০ লাখ টাকা, টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার স্টেশন ওয়াগন জেডএক্সের মূল্য ৮১ লাখ ৭৯ হাজার টাকা, টয়োটা ৪৪৬১ কার মূল্য ১৮ লাখ টাকা, স্বর্ণ ও অন্যান্য মূল্যবান ধাতু নিজ নামে ৪০ তোলা, স্ত্রীর নামে ৬০ ভরি। এছাড়া আছে ইলেকট্রনিক সামগ্রী, আসবাবপত্র।

 

স্থাবর সম্পদের মধ্যে রয়েছে কৃষি জমি ১১১৪ শতাংশ মূল্য ৪৫ লাখ ৯৮ হাজার টাকা, স্ত্রীর নামে ১৪০ শতাংশ জমি মূল্য ৩৫ লাখ ৫১ হাজার টাকা, নির্ভরশীলদের নামে ১৬১.৬০ শতাংশ মূল্য ১০ লাখ ২৬ হাজার টাকা। অকৃষি জমির মূল্য ১১ লাখ ১৯ হাজার ২৫০ টাকা, ১টি দালান ও ৩টি আধাপাকা ঘর ১ কোটি ২৬ লাখ ৩২ হাজার ৯৯৪ টাকা, ১টি অ্যাপার্টমেন্ট মূল্য ৭২ লাখ ৭১ হাজার টাকা। পায়েল টেক্স লি. এ ১০ লাখ টাকা, হাওড় বাংলা গ্র“প লি. ৩ লাখ টাকা, হাওড় বাংলা ফিশারিজ অ্যান্ড অ্যাগ্রো কমপ্লেক্স লি. ৩ লাখ টাকা, হাওড় বাংলা কোরিয়া গ্রিন এনার্জি লি. ৩ লাখ ৯৯ হাজার টাকা, পিআর এস ইমপোর্ট-এক্সপোর্ট লি.-এ ৬ লাখ টাকার শেয়ার। স্ত্রীর নামে পায়েল টেক্স লি. ২ লাখ টাকা, হাওড় বাংলা গ্র“পে ১ লাখ টাকার শেয়ার।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments