Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the td-cloud-library domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/sylheterkagoj/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
বদলি হয়েও আওয়ামী লীগের এমপির তৎবিরে দোয়ারাবাজাররের ইএনও স্বপদে বহাল, ডিসি ও বিভাগীয় কমিশনারের নিকট অভিযোগ - Sylheter Kagoj : সিলেটের কাগজ |
Sunday, April 20, 2025
Homeরাজনীতিআওয়ামীলীগবদলি হয়েও আওয়ামী লীগের এমপির তৎবিরে দোয়ারাবাজাররের ইএনও স্বপদে বহাল, ডিসি ও...

বদলি হয়েও আওয়ামী লীগের এমপির তৎবিরে দোয়ারাবাজাররের ইএনও স্বপদে বহাল, ডিসি ও বিভাগীয় কমিশনারের নিকট অভিযোগ

সিলেটের কাগজ ডেস্ক::

সুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারাবাজার উপজেলা ইউএনও নেহের নিগার তনু স্বৈরাচারের অন্যতম দোসর আমলনামায় ইকটু ফিরে তাকাই, কারণ শেখ হাসিনার পতনের সব ইউএনও বলদি হলেও সুনামগঞ্জ ৫ আসনের এমপি মহিবুর রহমান মানিকের তদবিরে আসা এই ইএনও এখনো বহাল আছেন দোয়ারাবাজারে।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ডিসিকে তদবির করে এমপি মুহিবুর রহমান মানিক নিয়ে আসে আওয়ামী লীগ পরিবারের মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরি হওয়া তনুকে। কারণ তার আগের ইউএনও ফারজানা প্রিয়াংকা এমপি মানিকের কথায় এতটা পাত্তা দিতনা।

তনু আসার পরবর্তীতে উপজেলা চেয়ারম্যান দেওয়ান আশরাফী চৌধুরী বাবুকে নিয়ে গড়ে তুলেন বালু মহলের সিন্ডিকেট, উপজেলার সকল কাজ তিনি বাবুর পরামর্শ এমপি মানিকের কথায় করতেন। বর্ডারের চোরাচালান ব্যবসা থেকে চাঁদা আদায় করে লক্ষ লক্ষ টাকা, সময় মত না দিলে নিজেই অভিযানে বের হন ।

২০২৪ সালের ৭ জানুয়ারি রাতে ভোটে নির্বাচনে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ছিলো সে। শুধু তাইনা উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ২য় বারের মত আওয়ামী লীগ নেতা দেওয়ান আশরাফী বাবুকে এমপি মানিকের নির্দেশে চেয়ারম্যান ঘোষণা করেন। কারণ বিএনপি নেতা আরিফুল ইসলাম জুয়েল ২১ হাজার ২২৯ ভোট এবং বাবুকে ২৫ হাজার ৬৬১ ভোট দেখানো হয়, দোয়ারাবাজার সদর ও বাবুর এলাকায় জাল ভোট হয় প্রশাসনের নির্দেশেই কারণ ইউএনও বাবু একই সিন্ডিকেট।

৫ আগস্টের পর নভেম্বর মাসে নিগার তনুকে বদলি করা হয় বাহুবল উপজেলায়, স্বৈরাচার দোসর হওয়ায় এলাকাবাসী প্রতিহত করার ঘোষণাও দেয়।

কিন্তু বর্ডারের চোরাকারবারি চাঁদার টাকার মায়া ছাড়তে না পারার পাশাপাশি দোয়ারাবাজার আওয়ামী লীগ নেতাদের আশ্রয় ও সুযোগ সুবিধা দেয়ার জন্য তদবির করে দোয়ারাবাজারে থেকে যান তনু। উপরে বিএনপি জামায়াতের লোকজনকে তেল মারলেও উপজেলা পিআইসি দিয়েছে সে আওয়ামী লীগের লোকজনকে।

এছাড়াও আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের যাতে আটক না করে সেজন্য ওসিকে সবসময়ই নির্দেশ দেন তনু। শুধু তাইনা এমপি মুহিবুর রহমান মানিকের সাথে এখনো নিয়মিত যোগাযোগ হয় তার। ইউএনও তনুর নির্দেশে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে অর্থদাতা উপজেলা চেয়ারম্যান বাবুকে আটক করেনি পুলিশ।

আওয়ামী লীগের এমপি মানিকের আস্থাভাজন তনুকে উপজেলা থাকে প্রত্যাহার করার দাবি জানান সর্বস্তরের জনগণ।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments