Notice: Function _load_textdomain_just_in_time was called incorrectly. Translation loading for the td-cloud-library domain was triggered too early. This is usually an indicator for some code in the plugin or theme running too early. Translations should be loaded at the init action or later. Please see Debugging in WordPress for more information. (This message was added in version 6.7.0.) in /home/sylheterkagoj/public_html/wp-includes/functions.php on line 6121
মুনতাহার স্বজনদের পাশে ডিসি, সর্বোচ্চ শাস্তির আশ্বাস - Sylheter Kagoj : সিলেটের কাগজ |
Saturday, April 19, 2025
Homeসিলেট বিভাগসিলেটমুনতাহার স্বজনদের পাশে ডিসি, সর্বোচ্চ শাস্তির আশ্বাস

মুনতাহার স্বজনদের পাশে ডিসি, সর্বোচ্চ শাস্তির আশ্বাস

 

জেলা প্রতিনিধি,

সিলেটের কানাইঘাটে নির্মম হত্যাকাণ্ডের শিকার শিশু মুনতাহার বাড়িতে যান জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ শের মাহবুব মুরাদ। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) বিকেল ৪টায় উপজেলার বীরদল ভাড়ারীফৌদ গ্রামে গিয়ে মুনতাহার কবর জিয়ারত করেন তিনি।

 

পরে তিনি মুনতাহার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথা বলেন এবং তাদের সান্ত্বনা দেন। এসময় তিনি হত্যাকাণ্ডে জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তির আশ্বাস দেন। একই সঙ্গে জেলা প্রশাসন মুনতাহার পরিবারের পাশে থাকবে বলে আশ্বস্ত করেন।

 

এসময় তার সঙ্গে ছিলেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) হোসাইন মো. আল জুনায়েদ, উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ওয়াজিদ ওয়াসিফ ও কানাইঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুল আউয়াল।

 

জেলা প্রশাসককে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন মুনতাহার স্বজনরা। তারা মুনতাহার হত্যাকারীদের ফাঁসির দাবি জানান। পরে জেলা প্রশাসক সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিতের আশ্বাস দেন।

 

৩ নভেম্বর সকালে বাবার সঙ্গে স্থানীয় একটি ওয়াজ মাহফিল থেকে বাড়ি ফেরে সে। পরে আশপাশের বাড়িতে শিশুদের সঙ্গে খেলাধুলা করতে যায়। কিন্তু বিকেলে বাড়ি না ফিরলে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। তারপর তাকে আর কোথাও পাওয়া যায়নি। রোববার ভোরে বাড়ির পাশের একটি নালা থেকে মুনতাহার মরদেহসহ হাতেনাতে প্রতিবেশী আলিফজান বিবিকে আটক করে পুলিশে দেন স্থানীয়রা।

 

এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত চারজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তারা হলেন, কানাইঘাট সদর ইউনিয়নের বীরদল ভাড়ারিফৌদ গ্রামের মৃত ময়না মিয়ার মেয়ে শামীমা বেগম মার্জিয়া (২৫), তার মা আলিফজান বিবি (৫৫), একই এলাকার মৃত ছইদুর রহমানের ছেলে ইসলাম উদ্দিন (৪০) ও মামুনুর রশিদের স্ত্রী নাজমা বেগম (৩৫)। শামীমা বেগম মার্জিয়া শিশু মুনতাহার গৃহশিক্ষক ছিলেন।

 

সোমবার তাদের আদালতে তুলে সাতদিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কানাইঘাট থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শামসুল আরেফিন জিহাদ ভূঁইয়া। পরে প্রত্যেক আসামির পাঁচদিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন সিলেটের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক কাজী মো. আবু জাহের বাদল।

RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

- Advertisment -

Most Popular

Recent Comments